
শিশুর জন্য সীফুড: কেন এবং কোন কোন সীফুড খাওয়া উচিত
১. পুষ্টির উৎস
সীফুডে প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে। এগুলো শিশুর শারীরিক এবং মানসিক উন্নয়নের জন্য খুবই জরুরি।
২. মস্তিষ্কের জন্য ভালো
সীফুডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। এটি স্মৃতি এবং মনোযোগ বাড়াতে উপকারী।
৩. হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য
সীফুডে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি আছে, যা শিশুদের হাড় ও দাঁতকে মজবুত রাখে। নিয়মিত সীফুড খেলে শিশুর হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
সীফুডে থাকা জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
কোন কোন সীফুড খাওয়া উচিত?
১. মাছ (যেমন সালমন, ট্রাউট):
মাছ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ভালো উৎস। এটি মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী।
২. চিংড়ি:
চিংড়ি প্রোটিন এবং ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ। এটি শক্তি দেয় এবং শরীরের জন্য ভালো।
৩. শেলফিশ (যেমন মৌমাছি, কাঁকড়া):
শেলফিশে অনেক পুষ্টি আছে। এটি শিশুর শরীরের জন্য উপকারী।
৪. স্যাডিন:
স্যাডিনে ওমেগা-৩ এবং ক্যালসিয়াম আছে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
A. J. L Sea Food - স্বাস্থ্যকর সীফুডের জন্য সেরা পছন্দ
আমরা A. J. L Sea Food গত ৫ বছর ধরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীফুড সরবরাহ করছি। আমাদের কাছে সব ধরনের মাছ, চিংড়ি এবং শেলফিশ পাওয়া যায়। ঢাকা শহরের মধ্যে ফ্রি ডেলিভারির সুবিধা রয়েছে, তাই আপনি সহজেই আপনার প্রিয় সীফুড অর্ডার করতে পারেন।
লাইভ শপে আসুন এবং তাজা সীফুড কিনুন
আমাদের লাইভ শপ মোহাম্মদপুরে অবস্থিত। এখানে এসে তাজা সীফুড দেখে কিনতে পারেন। ঠিকানা: I/15, কাজী নজরুল ইসলাম রোড, ব্লক-ই, মোহাম্মদপুর, ঢাকা ১২০৭।